1. admin@dailybijoysongbad.com : admin :
  2. asanurhossain23@gmail.com : Bijoy Songbad : Bijoy Songbad
শনিবার, ১১ জানুয়ারী ২০২৫, ০৯:৪৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
সংস্কার না করে যারা নির্বাচন চায় তারা সংবিধানের দোহাই দেন”  (মিয়া গোলাম পরওয়ার) সংস্কার না করে যারা নির্বাচন চায় তারা সংবিধানের দোহাই দেন”  (মিয়া গোলাম পরওয়ার) সংস্কার না করে যারা নির্বাচন চায় তারা সংবিধানের দোহাই দেন”  (মিয়া গোলাম পরওয়ার) নাইক্ষ্যংছড়িতে হায়দারের অবৈধ পাথর উত্তোলন স্বাধীনতার ৫৩ বছর পরও শিক্ষকদের জীবন যাত্রার মান বৃদ্ধি পায়নি” গাজীপুরে জামায়াতে ইসলামীর জেলা সম্মেলন নিয়ে ব্যাপক প্রচারণা.. বছরের প্রথম ছাত্রছাত্রীদের মাঝে সাংবাদিকদের নিয়ে বই বিতরন করেন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক। ঠিকাদার খোরশেদের নির্দেশে আমানউল্লার বৃক্ষ নিধন জনগনের চলাচলে আগেই ব্রীজটি নদীর গর্ভে বিলিন । জনগনের চলাচলে আগেই ব্রীজটি নদীর গর্ভে বিলিন ।
প্রচ্ছদ
অন্যান্য, অপরাধ, অর্থনীতি, আইন-আদালত, আন্তর্জাতিক, আরো, ইতিহাস-ঐতিহ্য, এক্সক্লুসিভ নিউজ, গণমাধ্যম, জাতীয়, তথ্য-প্রযুক্তি, নারী ও শিশু, ফিচার, বাংলাদেশ, বিনোদন, রাজনীতি, শিক্ষা, সাক্ষাৎকার, সারাদেশ, সাহিত্য, স্বাস্থ্য

২০২৪ সালটা🫲 তো ভালই কাটল ২০২৫ সালে কি লেখা আছে কপালে 🫲একমাত্র উপর 😊আল্লাই জানে ⭕

দৈনিক বিজয় সংবাদ ডেস্ক :
  • আপডেট সময় : বুধবার, ১ জানুয়ারি, ২০২৫
  • ৯ বার পঠিত
⭕ ২০২৪ সালটা🫲 তো ভালই কাটল ২০২৫ সালে কি লেখা আছে কপালে 🫲একমাত্র উপর 😊আল্লাই জানে ⭕
⭕ ২০২৪ সালটা🫲 তো ভালই কাটল ২০২৫ সালে কি লেখা আছে কপালে 🫲একমাত্র উপর 😊আল্লাই জানে ⭕
⭕ ২০২৪ সালটা🫲 তো ভালই কাটল ২০২৫ সালে কি লেখা আছে কপালে 🫲একমাত্র উপর 😊আল্লাই জানে ⭕

⭕ ২০২৪ সালটা🫲 তো ভালই কাটল ২০২৫ সালে কি লেখা আছে কপালে 🫲একমাত্র উপর 😊আল্লাই জানে ⭕

Facebook Comments Box
এই ক্যাটাগরির আরও খবর
সংস্কার না করে যারা নির্বাচন চায় তারা সংবিধানের দোহাই দেন"  (মিয়া গোলাম পরওয়ার) সওকত হোসাইন, বিশেষ প্রতিনিধি: গাজীপুর জেলা। বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী গাজীপুর জেলা কর্মী সম্মেলনে তিনি একথা বলেন। গাজীপুর সদর উপজেলা ভাওয়ালগড়ের মুক্তিযোদ্ধা কলেজের মাঠে গাজীপুর জেলা কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় গত শুক্রবার (১০ জানুয়ারি) সকাল ১০ ঘটিকায়। মাওলানা মোহাম্মদ জাকারিয়া হোসাইন বিন কবির'র কোরআন তেলাওয়াতের সূচনায়, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর গাজীপুর জেলা আমির ড. জাহাঙ্গীর আলম এর সভাপতিত্বে উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য, অধ্যক্ষ মুহাম্মদ ইজ্জত উল্লাহ। বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সেক্রেটারী জেনারেল, ড. মোঃ সামিউল হক ফারুকী। গাজীপুর জেলা তাকিয়া সেক্রেটারি মোহাম্মদ মাহমুদউল্লাহ'র সঞ্চালনায় উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, "এখন দেশ গড়ার কাজ শুরু হয়েছে। এর সঙ্গে নতুন চক্রান্তও শুরু হয়েছে। বিপ্লবের পরে প্রতি বিপ্লব, জুডিশিয়াল কূ, আনসার কাণ্ড, এই দাবি, ওই দাবি অবরোধ, ধর্মঘট, সচিবালয় আগুন, হিন্দু-মুসলিম-বৌদ্ধ-খ্রিস্টানদের মধ্যে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা লাগানোর চেষ্টা। তারা বোঝাতে চায় আওয়ামী লীগ না আসলে হিন্দু ভাইয়েরা শান্তিতে থাকতে পারবে না। এই পরিস্থিতি তারা তৈরি করতে চায়। কিন্তু অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ভারতীয় শক্তিবাদী এজেন্সির এই চক্রান্তকে নস্যাৎ করে দিয়েছে" তিনি আরোও বলেন, "আমরা এখন দেশ গড়তে চাই, একটি অবাধ-নিরপেক্ষ পার্টিসিপেটরি, একটি ফেয়ার নির্বাচনের মধ্য দিয়ে এই নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই। এবং সেখানের অন্তরায় আমাদের যে ঐক্যর চেতনা ছিল ছাত্র জনতার। এখন কোন ষড়যন্ত্র ও কোন লোক নতুন করে এই  অগ্রযাত্রা কি আবার বাধাগ্রস্থ করার চেষ্টা করছে? কেউ বলে সংস্কার দরকার নাই পরে করলেই হবে। আবার কেউ বলে সংস্কার করেন। কেউ বলে নির্বাচন তাড়াতাড়ি করেন, আবার কেউ বলে সংস্কার আগে হোক। তবে যারাই যারা বিপ্লব করলাম, রক্ত দিলাম তাদের মাঝেই মতপার্থক্যে শুরু হয়েছে। একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য যতটুকু সংস্কার প্রয়োজন সেই সংস্কার টুকু করে আমরা নির্বাচনে যাই। সংস্কার না করে যারা নির্বাচন চায় তারা সংবিধানের দোহাই দেন। এসব কিছু সামনে এনে একটা বিতর্ক তৈরি করা হচ্ছে। আমি তাদের কাছে প্রশ্ন করতে চাই। ড. ইউনুস আসছেন কোন আইনে? কোন সংবিধানে? কোন বিধিতে ছিল? উপদেষ্টা পরিষদ হল, হাসিনা চলে গেল, শপথ করলেন কোন আইনে? সংবিধান এবং আইন কি? সংবিধান হচ্ছে জন আকাঙ্ক্ষা। কোটি কোটি মানুষ যা চাইবে ঐটার লিখিত রূপ হচ্ছে সংবিধান। নব্বইয়ের গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে আমরা যখন কেয়ারটেকার করেছিলাম তখন সংবিধানে কেয়ারটেকার ছিল না। জনগণের দাবিতে কেয়ারটেকার হয়েছে। নির্বাচন হয়েছে, তারপর আইন। সংবিধান আইনের কথা বলতে গেলে এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারও বেআইনি। উপদেষ্টাও বেআইনি"। উক্ত অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন, গাজীপুর জেলা ছাত্র শিবিরের নব নির্বাচিত সভাপতি, মোঃ ইয়াসিন আরাফাত। কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ড. মুহাম্মদ খলিলুর রহমান মাদানী। কেন্দ্রীয় মজলিশে শুরা সদস্য ও সাবেক গাজীপুর জেলা আমির মোঃ আবুল হাশেম খান। কেন্দ্রীয় মজলিশে শুরা সদস্য, মাওঃ দেলোয়ার হোসাইন। বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, গাজীপুর মহানগর আমির, অধ্যাপক মুহাঃ জামাল উদ্দিন। প্রমুখ। উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন গাজীপুর জেলা ও সদর থেকে ইউনিয়নের ওয়ার্ড পর্যায়ের বিভিন্ন স্তরের নেতাকর্মী গণ। পরিশেষে সভাপতি,  গাজীপুর জেলা জামায়াতের আমির ড.  জাহাঙ্গীর আলম অনুষ্ঠানটি সু- সম্পন্ন হওয়ায় উপস্থিত সকল অতিথি বৃন্দদের এবং সকল কর্মীদের ও সকল শ্রোতাদের ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।

সংস্কার না করে যারা নির্বাচন চায় তারা সংবিধানের দোহাই দেন”  (মিয়া গোলাম পরওয়ার)

সংস্কার না করে যারা নির্বাচন চায় তারা সংবিধানের দোহাই দেন"  (মিয়া গোলাম পরওয়ার) সওকত হোসাইন, বিশেষ প্রতিনিধি: গাজীপুর জেলা। বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী গাজীপুর জেলা কর্মী সম্মেলনে তিনি একথা বলেন। গাজীপুর সদর উপজেলা ভাওয়ালগড়ের মুক্তিযোদ্ধা কলেজের মাঠে গাজীপুর জেলা কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় গত শুক্রবার (১০ জানুয়ারি) সকাল ১০ ঘটিকায়। মাওলানা মোহাম্মদ জাকারিয়া হোসাইন বিন কবির'র কোরআন তেলাওয়াতের সূচনায়, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর গাজীপুর জেলা আমির ড. জাহাঙ্গীর আলম এর সভাপতিত্বে উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য, অধ্যক্ষ মুহাম্মদ ইজ্জত উল্লাহ। বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সেক্রেটারী জেনারেল, ড. মোঃ সামিউল হক ফারুকী। গাজীপুর জেলা তাকিয়া সেক্রেটারি মোহাম্মদ মাহমুদউল্লাহ'র সঞ্চালনায় উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, "এখন দেশ গড়ার কাজ শুরু হয়েছে। এর সঙ্গে নতুন চক্রান্তও শুরু হয়েছে। বিপ্লবের পরে প্রতি বিপ্লব, জুডিশিয়াল কূ, আনসার কাণ্ড, এই দাবি, ওই দাবি অবরোধ, ধর্মঘট, সচিবালয় আগুন, হিন্দু-মুসলিম-বৌদ্ধ-খ্রিস্টানদের মধ্যে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা লাগানোর চেষ্টা। তারা বোঝাতে চায় আওয়ামী লীগ না আসলে হিন্দু ভাইয়েরা শান্তিতে থাকতে পারবে না। এই পরিস্থিতি তারা তৈরি করতে চায়। কিন্তু অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ভারতীয় শক্তিবাদী এজেন্সির এই চক্রান্তকে নস্যাৎ করে দিয়েছে" তিনি আরোও বলেন, "আমরা এখন দেশ গড়তে চাই, একটি অবাধ-নিরপেক্ষ পার্টিসিপেটরি, একটি ফেয়ার নির্বাচনের মধ্য দিয়ে এই নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই। এবং সেখানের অন্তরায় আমাদের যে ঐক্যর চেতনা ছিল ছাত্র জনতার। এখন কোন ষড়যন্ত্র ও কোন লোক নতুন করে এই  অগ্রযাত্রা কি আবার বাধাগ্রস্থ করার চেষ্টা করছে? কেউ বলে সংস্কার দরকার নাই পরে করলেই হবে। আবার কেউ বলে সংস্কার করেন। কেউ বলে নির্বাচন তাড়াতাড়ি করেন, আবার কেউ বলে সংস্কার আগে হোক। তবে যারাই যারা বিপ্লব করলাম, রক্ত দিলাম তাদের মাঝেই মতপার্থক্যে শুরু হয়েছে। একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য যতটুকু সংস্কার প্রয়োজন সেই সংস্কার টুকু করে আমরা নির্বাচনে যাই। সংস্কার না করে যারা নির্বাচন চায় তারা সংবিধানের দোহাই দেন। এসব কিছু সামনে এনে একটা বিতর্ক তৈরি করা হচ্ছে। আমি তাদের কাছে প্রশ্ন করতে চাই। ড. ইউনুস আসছেন কোন আইনে? কোন সংবিধানে? কোন বিধিতে ছিল? উপদেষ্টা পরিষদ হল, হাসিনা চলে গেল, শপথ করলেন কোন আইনে? সংবিধান এবং আইন কি? সংবিধান হচ্ছে জন আকাঙ্ক্ষা। কোটি কোটি মানুষ যা চাইবে ঐটার লিখিত রূপ হচ্ছে সংবিধান। নব্বইয়ের গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে আমরা যখন কেয়ারটেকার করেছিলাম তখন সংবিধানে কেয়ারটেকার ছিল না। জনগণের দাবিতে কেয়ারটেকার হয়েছে। নির্বাচন হয়েছে, তারপর আইন। সংবিধান আইনের কথা বলতে গেলে এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারও বেআইনি। উপদেষ্টাও বেআইনি"। উক্ত অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন, গাজীপুর জেলা ছাত্র শিবিরের নব নির্বাচিত সভাপতি, মোঃ ইয়াসিন আরাফাত। কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ড. মুহাম্মদ খলিলুর রহমান মাদানী। কেন্দ্রীয় মজলিশে শুরা সদস্য ও সাবেক গাজীপুর জেলা আমির মোঃ আবুল হাশেম খান। কেন্দ্রীয় মজলিশে শুরা সদস্য, মাওঃ দেলোয়ার হোসাইন। বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, গাজীপুর মহানগর আমির, অধ্যাপক মুহাঃ জামাল উদ্দিন। প্রমুখ। উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন গাজীপুর জেলা ও সদর থেকে ইউনিয়নের ওয়ার্ড পর্যায়ের বিভিন্ন স্তরের নেতাকর্মী গণ। পরিশেষে সভাপতি,  গাজীপুর জেলা জামায়াতের আমির ড.  জাহাঙ্গীর আলম অনুষ্ঠানটি সু- সম্পন্ন হওয়ায় উপস্থিত সকল অতিথি বৃন্দদের এবং সকল কর্মীদের ও সকল শ্রোতাদের ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।

সংস্কার না করে যারা নির্বাচন চায় তারা সংবিধানের দোহাই দেন”  (মিয়া গোলাম পরওয়ার)

সংস্কার না করে যারা নির্বাচন চায় তারা সংবিধানের দোহাই দেন”  (মিয়া গোলাম পরওয়ার)

নাইক্ষ্যংছড়িতে হায়দারের অবৈধ পাথর উত্তোলন সাইফুল ইসলাম: বান্দরবান জেলা প্রতিনিধি: বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়িতে নেতা হায়দারের বিরুদ্ধে ভালুকিয়া খাল থেকে অবাধে পাথর উত্তোলনের অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয়রা জানান, উপজেলার ঘুমধুম ইউপির ৯নম্বর ওয়ার্ড এলাকার ভালুকিয়া খাল থেকে প্রায় কয়েক সপ্তাহ ধরে খালের দুই কিলোমিটার এলাকা জুড়ে হায়দারের নেতৃত্বে ৩০-৪০ জন শ্রমিক প্রকাশ্যে পাথর উত্তোলন করে যাচ্ছে। এসব উত্তোলন করা পাথর তার KHB নামক ব্রীকফিল্ডের মাঠে জমায়েত করেন। পরে রাতের বেলা ট্রাকে করে এসব পাথর পার্শ্ববর্তী উখিয়া ও কক্সবাজারের বিভিন্ন এলাকায় বিক্রি করছে। পাথর উত্তোলনের ফলে খালটির পানি শুকিয়ে পরিবেশ বিপর্যয়ের আশংকা করছেন স্থানীয়রা। ফলে এসব প্রাকৃতিক সম্পদ বিনষ্টকারী ও পাথর খেকোদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনের জোর দাবি জানান উক্ত এলাকায় বসবাসকারীরা। অভিযুক্ত হায়দার আলী থেকে এবিষয়ে জানতে চাইলে, পাথর উত্তোলনের কথা স্বীকার করে বলেন, ব্যবসায়ীক উদ্দেশ্য নয়, নিজের বাড়ি বানানোর জন্য দুই-তিন ট্রাক পাথর উত্তোলন করেছেন এবং নিজের ইটভাটার জায়গায় স্তুপ করে রেখেছেন। পাথর উত্তোলনের জন্য প্রশাসন থেকে কোন অনুমতি নেওয়া হয়নি বলে জানান তিনি। নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মুহাম্মদ মাজহারুল ইসলাম চৌধুরী জানান ভালুকিয়া খাল থেকে পাথর উত্তোলনের বিষয়ে তথ্য নেই, তবে খোঁজ নিয়ে পাথর উত্তোলনের প্রমাণ পেলে অবশ্যই অভিযান পরিচালনা করে দোষীদের বিরুদ্ধে আইননানুগ ব্যবস্থা নেবেন বলে জানান তিনি। বান্দরবান পরিবেশ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক রেজাউল করিম জানান, পাথর উত্তোলনের বিষয়ে শুনেছি সংশ্লিষ্ট এলাকায় সরেজমিনে পরিদর্শনে গিয়ে পাথর উত্তোলনের প্রমান পাওয়া গেলে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান তিনি। সাইফুল ইসলাম: বান্দরবান জেলা প্রতিনিধি: মোবাইল নম্বর ০১৮১৮-২৭২০৯৩ তারিখ:-১০ জানুয়ারী ২০২৫ ইং

নাইক্ষ্যংছড়িতে হায়দারের অবৈধ পাথর উত্তোলন

স্বাধীনতার ৫৩ বছর পরও শিক্ষকদের জীবন যাত্রার মান বৃদ্ধি পায়নি" সওকত হোসাইন, বিশেষ প্রতিনিধি, গাজীপুর জেলা। 'স্বাধীনতার ৫৩ বছর পরও শিক্ষকদের জীবন যাত্রার মান বৃদ্ধি পায়নি'। ৯ জানুয়ারি বৃহস্পতিবার সকাল ১১ টায় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট হলে কলেজ এডুকেশন ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্ট (সিইডিপি) এর আওতায় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের তত্ত্বাবধানে অধিভুক্ত কলেজের স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ের বিষয়ভিত্তিক শিক্ষক প্রশিক্ষণার্থীদের (৩৩ থেকে ৩৬তম ব্যাচ) হাতে সনদপত্র ও ট্যাব বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. এ এস এম আমানুল্লাহ। প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপাচার্য বলেন, “শিক্ষকতা একটি মহান পেশা। আপনারা অনেক পেশা রেখে শিক্ষকতা পেশায় নিজেদের নিয়োজিত করেছেন নীতি নৈতিকতার স্বার্থে, সমাজের স্বার্থে ও দেশের স্বার্থে। শিক্ষার্থীদের মান সম্মত শিক্ষা প্রদানে নিজেদের নিয়োজিত করুন।” প্রফেসর ড. এ এস এম আমানুল্লাহ বলেন, “শুধুমাত্র গতানুগতিক বিষয়সমূহে পড়াশোনা করে ডিগ্রি অর্জনে আমরা বিশ্বাসী নই তাই জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত কলেজে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর কোর্সের সাথে প্রত্যেক ছাত্র-ছাত্রীর আইসিটি, সফট স্কিল এবং হার্ড স্কিল শিক্ষা বাধ্যতামূলকভাবে অর্জন করতে হবে যাতে শুধুমাত্র দেশেই নয়, দেশের বাইরেও সুনামের সাথে কাজ করতে পারে। আমি বিশ্বাস করি এই লক্ষ্য অর্জনে আপনারা অগ্রণী ভূমিকা পালন করবেন।” তিনি আরও বলেন, “মানসম্মত শিক্ষা প্রদানের ক্ষেত্রে শিক্ষকদের জন্য প্রশিক্ষণ, জার্নাল প্রকাশের ব্যবস্থা, গবেষণার সুযোগ তৈরি, শিক্ষার্থীদের জন্য ভালো ক্লাস রুম, সাউন্ড সিস্টেম, ইন্টারনেট ব্যবস্থা ইত্যাদি অতীব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এ সকল সুযোগ সুবিধা প্রণয়নে সার্বিক সহযোগিতা করবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।” শিক্ষকদের উদ্দেশ্যে উপাচার্য আরও বলেন, “শিক্ষকরাই হলো জাতি গঠনের মূল চালিকা শক্তি। আমরা আপনাদের জন্য সিইডিপি এর দ্বিতীয় প্রজেক্ট খুব শীঘ্রই শুরু করতে যাচ্ছি, যাতে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত সকল কলেজের অবকাঠামোগত উন্নয়নের পাশাপাশি শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ, গবেষণা ও অন্যান্য কাজের সাথে সম্পৃক্ত করে তাঁদের আর্থ-সামাজিক অবস্থার পরিবর্তন করতে পারে।” তিনি আরও বলেন, “২০২৫ সালে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে থেমে থাকা পরীক্ষাগুলো দ্রুত গতিতে আয়োজন করা হবে যাতে নভেম্বর-ডিসেম্বর নাগাদ সেশন জট প্রায় ৮০ ভাগ নিয়ন্ত্রণে চলে আসে। এছাড়াও ছাত্র-ছাত্রীদের ক্লাসে উপস্থিতির হার বাড়ানো, এসাইনমেন্ট এবং ইনকোর্সগুলোকে মনিটরিংয়ের আওতায় আনা, শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ এবং কলেজের লাইব্রেরীগুলোতে পর্যাপ্ত রেফারেন্স বইয়ের উপস্থিতি নিশ্চিতকরণের মাধ্যমে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়কে ২০২৫ সালে একটি ব্র্যান্ড হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে আপনাদের সহযোগিতা কামনা করছি। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য প্রদান করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ নূরুল ইসলাম। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক প্রশিক্ষণ দপ্তরের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক সালমা পারভীন। বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তরের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক মুস্তাফিজুর রহমান স্বাক্ষরিত এক প্রেস রিলিজে এ তথ্য জানানো হয়।

স্বাধীনতার ৫৩ বছর পরও শিক্ষকদের জীবন যাত্রার মান বৃদ্ধি পায়নি”

গাজীপুরে জামায়াতে ইসলামীর জেলা সম্মেলন নিয়ে ব্যাপক প্রচারণা.. বিশেষ প্রতিনিধি, সওকত হোসাইন, গাজীপুর জেলা। গাজীপুরে জামায়াতে ইসলামীর জেলা পর্যায়ের কর্মী সম্মেলন সফল করতে সংগঠনের নেতাকর্মীরা ব্যাপক প্রচারণা চালাচ্ছেন। ১০ জানুয়ারি শুক্রবার জেলার সদর উপজেলার ভবানীপুর এলাকায় মুক্তিযোদ্ধা কলেজ ময়দানে ওই সম্মেলন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা। জামায়াতে ইসলামীর স্থানীয় নেতাকর্মীরা দিনব্যাপী এমনকি গভীর রাত অবধি জেলার সর্বত্র ওই প্রচারণা চালাচ্ছেন। সদর উপজেলার পিরুজালী এলাকায় প্রচারণা কার্যক্রম চলাকালে সদর উপজেলার জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির অধ্যাপক এম এ বারী এ প্রতিনিধিকে জানান, গাজীপুরের মাটি জামায়াতে ইসলামীর ঘাঁটি। জেলা পর্যায়ের ওই কর্মী সম্মেলন সফল করতে আমরা কাজ করে যাচ্ছি, যেখানে হাজার হাজার লোকের সমাবেশ হবে। 'ভবিষ্যতে এদেশে আমরা সৎ লোকের শাসন চাই, সন্ত্রাসমুক্ত রাষ্ট্র চাই। এক চাঁদাবাজ সরকার চলে গেলেও আরেক চাঁদাবাজকে আমরা সরকারে চাইনা' - জানালেন সদর উপজেলার জামায়াতে আমির অধ্যাপক এম এ বারী। কর্মী সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের সদস্য, অধ্যাপক ইজ্জত উল্লাহ। কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সেক্রেটারি, ডঃ মুহাম্মদ সামিউল হক। কেন্দ্রীয় কর্ম পরিষদ সদস্য ডঃ মুহাম্মদ খলিলুর রহমান মাদানী। সভাপতিত্ব করবেন জামায়াতে ইসলামীর গাজীপুর জেলা সভাপতি, ড. মোঃ জাহাঙ্গীর আলম। ইনশাআল্লাহ। সংগঠনের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ ওই সম্মেলনে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দিবেন বলে দলীয় সূত্রে জানা যায়।

গাজীপুরে জামায়াতে ইসলামীর জেলা সম্মেলন নিয়ে ব্যাপক প্রচারণা..

সংস্কার না করে যারা নির্বাচন চায় তারা সংবিধানের দোহাই দেন"  (মিয়া গোলাম পরওয়ার) সওকত হোসাইন, বিশেষ প্রতিনিধি: গাজীপুর জেলা। বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী গাজীপুর জেলা কর্মী সম্মেলনে তিনি একথা বলেন। গাজীপুর সদর উপজেলা ভাওয়ালগড়ের মুক্তিযোদ্ধা কলেজের মাঠে গাজীপুর জেলা কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় গত শুক্রবার (১০ জানুয়ারি) সকাল ১০ ঘটিকায়। মাওলানা মোহাম্মদ জাকারিয়া হোসাইন বিন কবির'র কোরআন তেলাওয়াতের সূচনায়, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর গাজীপুর জেলা আমির ড. জাহাঙ্গীর আলম এর সভাপতিত্বে উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য, অধ্যক্ষ মুহাম্মদ ইজ্জত উল্লাহ। বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সেক্রেটারী জেনারেল, ড. মোঃ সামিউল হক ফারুকী। গাজীপুর জেলা তাকিয়া সেক্রেটারি মোহাম্মদ মাহমুদউল্লাহ'র সঞ্চালনায় উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, "এখন দেশ গড়ার কাজ শুরু হয়েছে। এর সঙ্গে নতুন চক্রান্তও শুরু হয়েছে। বিপ্লবের পরে প্রতি বিপ্লব, জুডিশিয়াল কূ, আনসার কাণ্ড, এই দাবি, ওই দাবি অবরোধ, ধর্মঘট, সচিবালয় আগুন, হিন্দু-মুসলিম-বৌদ্ধ-খ্রিস্টানদের মধ্যে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা লাগানোর চেষ্টা। তারা বোঝাতে চায় আওয়ামী লীগ না আসলে হিন্দু ভাইয়েরা শান্তিতে থাকতে পারবে না। এই পরিস্থিতি তারা তৈরি করতে চায়। কিন্তু অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ভারতীয় শক্তিবাদী এজেন্সির এই চক্রান্তকে নস্যাৎ করে দিয়েছে" তিনি আরোও বলেন, "আমরা এখন দেশ গড়তে চাই, একটি অবাধ-নিরপেক্ষ পার্টিসিপেটরি, একটি ফেয়ার নির্বাচনের মধ্য দিয়ে এই নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই। এবং সেখানের অন্তরায় আমাদের যে ঐক্যর চেতনা ছিল ছাত্র জনতার। এখন কোন ষড়যন্ত্র ও কোন লোক নতুন করে এই  অগ্রযাত্রা কি আবার বাধাগ্রস্থ করার চেষ্টা করছে? কেউ বলে সংস্কার দরকার নাই পরে করলেই হবে। আবার কেউ বলে সংস্কার করেন। কেউ বলে নির্বাচন তাড়াতাড়ি করেন, আবার কেউ বলে সংস্কার আগে হোক। তবে যারাই যারা বিপ্লব করলাম, রক্ত দিলাম তাদের মাঝেই মতপার্থক্যে শুরু হয়েছে। একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য যতটুকু সংস্কার প্রয়োজন সেই সংস্কার টুকু করে আমরা নির্বাচনে যাই। সংস্কার না করে যারা নির্বাচন চায় তারা সংবিধানের দোহাই দেন। এসব কিছু সামনে এনে একটা বিতর্ক তৈরি করা হচ্ছে। আমি তাদের কাছে প্রশ্ন করতে চাই। ড. ইউনুস আসছেন কোন আইনে? কোন সংবিধানে? কোন বিধিতে ছিল? উপদেষ্টা পরিষদ হল, হাসিনা চলে গেল, শপথ করলেন কোন আইনে? সংবিধান এবং আইন কি? সংবিধান হচ্ছে জন আকাঙ্ক্ষা। কোটি কোটি মানুষ যা চাইবে ঐটার লিখিত রূপ হচ্ছে সংবিধান। নব্বইয়ের গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে আমরা যখন কেয়ারটেকার করেছিলাম তখন সংবিধানে কেয়ারটেকার ছিল না। জনগণের দাবিতে কেয়ারটেকার হয়েছে। নির্বাচন হয়েছে, তারপর আইন। সংবিধান আইনের কথা বলতে গেলে এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারও বেআইনি। উপদেষ্টাও বেআইনি"। উক্ত অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন, গাজীপুর জেলা ছাত্র শিবিরের নব নির্বাচিত সভাপতি, মোঃ ইয়াসিন আরাফাত। কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ড. মুহাম্মদ খলিলুর রহমান মাদানী। কেন্দ্রীয় মজলিশে শুরা সদস্য ও সাবেক গাজীপুর জেলা আমির মোঃ আবুল হাশেম খান। কেন্দ্রীয় মজলিশে শুরা সদস্য, মাওঃ দেলোয়ার হোসাইন। বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, গাজীপুর মহানগর আমির, অধ্যাপক মুহাঃ জামাল উদ্দিন। প্রমুখ। উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন গাজীপুর জেলা ও সদর থেকে ইউনিয়নের ওয়ার্ড পর্যায়ের বিভিন্ন স্তরের নেতাকর্মী গণ। পরিশেষে সভাপতি,  গাজীপুর জেলা জামায়াতের আমির ড.  জাহাঙ্গীর আলম অনুষ্ঠানটি সু- সম্পন্ন হওয়ায় উপস্থিত সকল অতিথি বৃন্দদের এবং সকল কর্মীদের ও সকল শ্রোতাদের ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।
সংস্কার না করে যারা নির্বাচন চায় তারা সংবিধানের দোহাই দেন”  (মিয়া গোলাম পরওয়ার)
সংস্কার না করে যারা নির্বাচন চায় তারা সংবিধানের দোহাই দেন"  (মিয়া গোলাম পরওয়ার) সওকত হোসাইন, বিশেষ প্রতিনিধি: গাজীপুর জেলা। বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী গাজীপুর জেলা কর্মী সম্মেলনে তিনি একথা বলেন। গাজীপুর সদর উপজেলা ভাওয়ালগড়ের মুক্তিযোদ্ধা কলেজের মাঠে গাজীপুর জেলা কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় গত শুক্রবার (১০ জানুয়ারি) সকাল ১০ ঘটিকায়। মাওলানা মোহাম্মদ জাকারিয়া হোসাইন বিন কবির'র কোরআন তেলাওয়াতের সূচনায়, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর গাজীপুর জেলা আমির ড. জাহাঙ্গীর আলম এর সভাপতিত্বে উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য, অধ্যক্ষ মুহাম্মদ ইজ্জত উল্লাহ। বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সেক্রেটারী জেনারেল, ড. মোঃ সামিউল হক ফারুকী। গাজীপুর জেলা তাকিয়া সেক্রেটারি মোহাম্মদ মাহমুদউল্লাহ'র সঞ্চালনায় উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, "এখন দেশ গড়ার কাজ শুরু হয়েছে। এর সঙ্গে নতুন চক্রান্তও শুরু হয়েছে। বিপ্লবের পরে প্রতি বিপ্লব, জুডিশিয়াল কূ, আনসার কাণ্ড, এই দাবি, ওই দাবি অবরোধ, ধর্মঘট, সচিবালয় আগুন, হিন্দু-মুসলিম-বৌদ্ধ-খ্রিস্টানদের মধ্যে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা লাগানোর চেষ্টা। তারা বোঝাতে চায় আওয়ামী লীগ না আসলে হিন্দু ভাইয়েরা শান্তিতে থাকতে পারবে না। এই পরিস্থিতি তারা তৈরি করতে চায়। কিন্তু অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ভারতীয় শক্তিবাদী এজেন্সির এই চক্রান্তকে নস্যাৎ করে দিয়েছে" তিনি আরোও বলেন, "আমরা এখন দেশ গড়তে চাই, একটি অবাধ-নিরপেক্ষ পার্টিসিপেটরি, একটি ফেয়ার নির্বাচনের মধ্য দিয়ে এই নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই। এবং সেখানের অন্তরায় আমাদের যে ঐক্যর চেতনা ছিল ছাত্র জনতার। এখন কোন ষড়যন্ত্র ও কোন লোক নতুন করে এই  অগ্রযাত্রা কি আবার বাধাগ্রস্থ করার চেষ্টা করছে? কেউ বলে সংস্কার দরকার নাই পরে করলেই হবে। আবার কেউ বলে সংস্কার করেন। কেউ বলে নির্বাচন তাড়াতাড়ি করেন, আবার কেউ বলে সংস্কার আগে হোক। তবে যারাই যারা বিপ্লব করলাম, রক্ত দিলাম তাদের মাঝেই মতপার্থক্যে শুরু হয়েছে। একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য যতটুকু সংস্কার প্রয়োজন সেই সংস্কার টুকু করে আমরা নির্বাচনে যাই। সংস্কার না করে যারা নির্বাচন চায় তারা সংবিধানের দোহাই দেন। এসব কিছু সামনে এনে একটা বিতর্ক তৈরি করা হচ্ছে। আমি তাদের কাছে প্রশ্ন করতে চাই। ড. ইউনুস আসছেন কোন আইনে? কোন সংবিধানে? কোন বিধিতে ছিল? উপদেষ্টা পরিষদ হল, হাসিনা চলে গেল, শপথ করলেন কোন আইনে? সংবিধান এবং আইন কি? সংবিধান হচ্ছে জন আকাঙ্ক্ষা। কোটি কোটি মানুষ যা চাইবে ঐটার লিখিত রূপ হচ্ছে সংবিধান। নব্বইয়ের গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে আমরা যখন কেয়ারটেকার করেছিলাম তখন সংবিধানে কেয়ারটেকার ছিল না। জনগণের দাবিতে কেয়ারটেকার হয়েছে। নির্বাচন হয়েছে, তারপর আইন। সংবিধান আইনের কথা বলতে গেলে এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারও বেআইনি। উপদেষ্টাও বেআইনি"। উক্ত অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন, গাজীপুর জেলা ছাত্র শিবিরের নব নির্বাচিত সভাপতি, মোঃ ইয়াসিন আরাফাত। কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ড. মুহাম্মদ খলিলুর রহমান মাদানী। কেন্দ্রীয় মজলিশে শুরা সদস্য ও সাবেক গাজীপুর জেলা আমির মোঃ আবুল হাশেম খান। কেন্দ্রীয় মজলিশে শুরা সদস্য, মাওঃ দেলোয়ার হোসাইন। বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, গাজীপুর মহানগর আমির, অধ্যাপক মুহাঃ জামাল উদ্দিন। প্রমুখ। উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন গাজীপুর জেলা ও সদর থেকে ইউনিয়নের ওয়ার্ড পর্যায়ের বিভিন্ন স্তরের নেতাকর্মী গণ। পরিশেষে সভাপতি,  গাজীপুর জেলা জামায়াতের আমির ড.  জাহাঙ্গীর আলম অনুষ্ঠানটি সু- সম্পন্ন হওয়ায় উপস্থিত সকল অতিথি বৃন্দদের এবং সকল কর্মীদের ও সকল শ্রোতাদের ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।
সংস্কার না করে যারা নির্বাচন চায় তারা সংবিধানের দোহাই দেন”  (মিয়া গোলাম পরওয়ার)
সংস্কার না করে যারা নির্বাচন চায় তারা সংবিধানের দোহাই দেন”  (মিয়া গোলাম পরওয়ার)
নাইক্ষ্যংছড়িতে হায়দারের অবৈধ পাথর উত্তোলন সাইফুল ইসলাম: বান্দরবান জেলা প্রতিনিধি: বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়িতে নেতা হায়দারের বিরুদ্ধে ভালুকিয়া খাল থেকে অবাধে পাথর উত্তোলনের অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয়রা জানান, উপজেলার ঘুমধুম ইউপির ৯নম্বর ওয়ার্ড এলাকার ভালুকিয়া খাল থেকে প্রায় কয়েক সপ্তাহ ধরে খালের দুই কিলোমিটার এলাকা জুড়ে হায়দারের নেতৃত্বে ৩০-৪০ জন শ্রমিক প্রকাশ্যে পাথর উত্তোলন করে যাচ্ছে। এসব উত্তোলন করা পাথর তার KHB নামক ব্রীকফিল্ডের মাঠে জমায়েত করেন। পরে রাতের বেলা ট্রাকে করে এসব পাথর পার্শ্ববর্তী উখিয়া ও কক্সবাজারের বিভিন্ন এলাকায় বিক্রি করছে। পাথর উত্তোলনের ফলে খালটির পানি শুকিয়ে পরিবেশ বিপর্যয়ের আশংকা করছেন স্থানীয়রা। ফলে এসব প্রাকৃতিক সম্পদ বিনষ্টকারী ও পাথর খেকোদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনের জোর দাবি জানান উক্ত এলাকায় বসবাসকারীরা। অভিযুক্ত হায়দার আলী থেকে এবিষয়ে জানতে চাইলে, পাথর উত্তোলনের কথা স্বীকার করে বলেন, ব্যবসায়ীক উদ্দেশ্য নয়, নিজের বাড়ি বানানোর জন্য দুই-তিন ট্রাক পাথর উত্তোলন করেছেন এবং নিজের ইটভাটার জায়গায় স্তুপ করে রেখেছেন। পাথর উত্তোলনের জন্য প্রশাসন থেকে কোন অনুমতি নেওয়া হয়নি বলে জানান তিনি। নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মুহাম্মদ মাজহারুল ইসলাম চৌধুরী জানান ভালুকিয়া খাল থেকে পাথর উত্তোলনের বিষয়ে তথ্য নেই, তবে খোঁজ নিয়ে পাথর উত্তোলনের প্রমাণ পেলে অবশ্যই অভিযান পরিচালনা করে দোষীদের বিরুদ্ধে আইননানুগ ব্যবস্থা নেবেন বলে জানান তিনি। বান্দরবান পরিবেশ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক রেজাউল করিম জানান, পাথর উত্তোলনের বিষয়ে শুনেছি সংশ্লিষ্ট এলাকায় সরেজমিনে পরিদর্শনে গিয়ে পাথর উত্তোলনের প্রমান পাওয়া গেলে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান তিনি। সাইফুল ইসলাম: বান্দরবান জেলা প্রতিনিধি: মোবাইল নম্বর ০১৮১৮-২৭২০৯৩ তারিখ:-১০ জানুয়ারী ২০২৫ ইং
নাইক্ষ্যংছড়িতে হায়দারের অবৈধ পাথর উত্তোলন
স্বাধীনতার ৫৩ বছর পরও শিক্ষকদের জীবন যাত্রার মান বৃদ্ধি পায়নি" সওকত হোসাইন, বিশেষ প্রতিনিধি, গাজীপুর জেলা। 'স্বাধীনতার ৫৩ বছর পরও শিক্ষকদের জীবন যাত্রার মান বৃদ্ধি পায়নি'। ৯ জানুয়ারি বৃহস্পতিবার সকাল ১১ টায় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট হলে কলেজ এডুকেশন ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্ট (সিইডিপি) এর আওতায় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের তত্ত্বাবধানে অধিভুক্ত কলেজের স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ের বিষয়ভিত্তিক শিক্ষক প্রশিক্ষণার্থীদের (৩৩ থেকে ৩৬তম ব্যাচ) হাতে সনদপত্র ও ট্যাব বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. এ এস এম আমানুল্লাহ। প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপাচার্য বলেন, “শিক্ষকতা একটি মহান পেশা। আপনারা অনেক পেশা রেখে শিক্ষকতা পেশায় নিজেদের নিয়োজিত করেছেন নীতি নৈতিকতার স্বার্থে, সমাজের স্বার্থে ও দেশের স্বার্থে। শিক্ষার্থীদের মান সম্মত শিক্ষা প্রদানে নিজেদের নিয়োজিত করুন।” প্রফেসর ড. এ এস এম আমানুল্লাহ বলেন, “শুধুমাত্র গতানুগতিক বিষয়সমূহে পড়াশোনা করে ডিগ্রি অর্জনে আমরা বিশ্বাসী নই তাই জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত কলেজে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর কোর্সের সাথে প্রত্যেক ছাত্র-ছাত্রীর আইসিটি, সফট স্কিল এবং হার্ড স্কিল শিক্ষা বাধ্যতামূলকভাবে অর্জন করতে হবে যাতে শুধুমাত্র দেশেই নয়, দেশের বাইরেও সুনামের সাথে কাজ করতে পারে। আমি বিশ্বাস করি এই লক্ষ্য অর্জনে আপনারা অগ্রণী ভূমিকা পালন করবেন।” তিনি আরও বলেন, “মানসম্মত শিক্ষা প্রদানের ক্ষেত্রে শিক্ষকদের জন্য প্রশিক্ষণ, জার্নাল প্রকাশের ব্যবস্থা, গবেষণার সুযোগ তৈরি, শিক্ষার্থীদের জন্য ভালো ক্লাস রুম, সাউন্ড সিস্টেম, ইন্টারনেট ব্যবস্থা ইত্যাদি অতীব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এ সকল সুযোগ সুবিধা প্রণয়নে সার্বিক সহযোগিতা করবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।” শিক্ষকদের উদ্দেশ্যে উপাচার্য আরও বলেন, “শিক্ষকরাই হলো জাতি গঠনের মূল চালিকা শক্তি। আমরা আপনাদের জন্য সিইডিপি এর দ্বিতীয় প্রজেক্ট খুব শীঘ্রই শুরু করতে যাচ্ছি, যাতে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত সকল কলেজের অবকাঠামোগত উন্নয়নের পাশাপাশি শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ, গবেষণা ও অন্যান্য কাজের সাথে সম্পৃক্ত করে তাঁদের আর্থ-সামাজিক অবস্থার পরিবর্তন করতে পারে।” তিনি আরও বলেন, “২০২৫ সালে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে থেমে থাকা পরীক্ষাগুলো দ্রুত গতিতে আয়োজন করা হবে যাতে নভেম্বর-ডিসেম্বর নাগাদ সেশন জট প্রায় ৮০ ভাগ নিয়ন্ত্রণে চলে আসে। এছাড়াও ছাত্র-ছাত্রীদের ক্লাসে উপস্থিতির হার বাড়ানো, এসাইনমেন্ট এবং ইনকোর্সগুলোকে মনিটরিংয়ের আওতায় আনা, শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ এবং কলেজের লাইব্রেরীগুলোতে পর্যাপ্ত রেফারেন্স বইয়ের উপস্থিতি নিশ্চিতকরণের মাধ্যমে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়কে ২০২৫ সালে একটি ব্র্যান্ড হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে আপনাদের সহযোগিতা কামনা করছি। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য প্রদান করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ নূরুল ইসলাম। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক প্রশিক্ষণ দপ্তরের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক সালমা পারভীন। বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তরের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক মুস্তাফিজুর রহমান স্বাক্ষরিত এক প্রেস রিলিজে এ তথ্য জানানো হয়।
স্বাধীনতার ৫৩ বছর পরও শিক্ষকদের জীবন যাত্রার মান বৃদ্ধি পায়নি”
গাজীপুরে জামায়াতে ইসলামীর জেলা সম্মেলন নিয়ে ব্যাপক প্রচারণা.. বিশেষ প্রতিনিধি, সওকত হোসাইন, গাজীপুর জেলা। গাজীপুরে জামায়াতে ইসলামীর জেলা পর্যায়ের কর্মী সম্মেলন সফল করতে সংগঠনের নেতাকর্মীরা ব্যাপক প্রচারণা চালাচ্ছেন। ১০ জানুয়ারি শুক্রবার জেলার সদর উপজেলার ভবানীপুর এলাকায় মুক্তিযোদ্ধা কলেজ ময়দানে ওই সম্মেলন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা। জামায়াতে ইসলামীর স্থানীয় নেতাকর্মীরা দিনব্যাপী এমনকি গভীর রাত অবধি জেলার সর্বত্র ওই প্রচারণা চালাচ্ছেন। সদর উপজেলার পিরুজালী এলাকায় প্রচারণা কার্যক্রম চলাকালে সদর উপজেলার জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির অধ্যাপক এম এ বারী এ প্রতিনিধিকে জানান, গাজীপুরের মাটি জামায়াতে ইসলামীর ঘাঁটি। জেলা পর্যায়ের ওই কর্মী সম্মেলন সফল করতে আমরা কাজ করে যাচ্ছি, যেখানে হাজার হাজার লোকের সমাবেশ হবে। 'ভবিষ্যতে এদেশে আমরা সৎ লোকের শাসন চাই, সন্ত্রাসমুক্ত রাষ্ট্র চাই। এক চাঁদাবাজ সরকার চলে গেলেও আরেক চাঁদাবাজকে আমরা সরকারে চাইনা' - জানালেন সদর উপজেলার জামায়াতে আমির অধ্যাপক এম এ বারী। কর্মী সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের সদস্য, অধ্যাপক ইজ্জত উল্লাহ। কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সেক্রেটারি, ডঃ মুহাম্মদ সামিউল হক। কেন্দ্রীয় কর্ম পরিষদ সদস্য ডঃ মুহাম্মদ খলিলুর রহমান মাদানী। সভাপতিত্ব করবেন জামায়াতে ইসলামীর গাজীপুর জেলা সভাপতি, ড. মোঃ জাহাঙ্গীর আলম। ইনশাআল্লাহ। সংগঠনের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ ওই সম্মেলনে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দিবেন বলে দলীয় সূত্রে জানা যায়।
গাজীপুরে জামায়াতে ইসলামীর জেলা সম্মেলন নিয়ে ব্যাপক প্রচারণা..
বছরের প্রথম ছাত্রছাত্রীদের মাঝে সাংবাদিকদের নিয়ে বই বিতরন করেন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক। মুহাম্মদ মাহবুবুল আলম : কাজীপুর থানা প্রতিনিধি । সিরাজগঞ্জ জেলা কাজীপুর থানার মুনছুর নগর ইউনিয়নের ১০২নং মাজনাবাড়ী সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে গিয়ে ছাত্রছাত্রীদের মাঝে বই বিতরন অনুষ্ঠানে উপস্থিত থেকে বই বিতরন করা হয় । উপস্থিত ছিলেন সিরাজগঞ্জ জেলার প্রতিনিধি নূরনবী প্রামানিক । অত্র বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এবং অন্যান্য শিক্ষকবৃন্দ । বছরের প্রথম ছাত্রছাত্রীদের মাঝে বই বিতরণ করে শিক্ষক এবং ছাত্রছাত্রীরা অত্যন্ত খুশি । বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক অত্যন্ত দক্ষ ও মেধা দিয়ে সকল শিক্ষকদের নিয়ে ছাত্র-ছাত্রীদের পাঠদান করবে বলে আমাদের কাছে তাদের অভিমত প্রকাশ করে। তিনি আমাদের মাঝে স্কুলের কিছু সমস্যা নিয়ে আলোচনা করেন। তার বিদ্যালয়ের খেলার মাঠ থাকা সত্ত্বেও ভবনের নিচে থাকা মাঠ ছাত্র-ছাত্রীরা সেখানে খেলাধুলা করতে পারে না । সরকারের কাছে দাবি বিদ্যালয়ের মাটি দিয়ে ভরাট করে খেলার উপযোগী করার ব্যবস্থা করে দেওয়া। বাংলাদেশের প্রতিটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এর ওয়াশ ব্লকের কাজ চলমান থাকা সত্ত্বেও তার বিদ্যালয়ে এখন পর্যন্ত ওয়াশ ব্লগের বরাদ্দ দেওয়া হয়নি । সরকারের কাছে দাবি অতি দ্রুত তার বিদ্যালয়ে ওয়াশ ব্লকের বরাদ্দ দেওয়া হয় ।
বছরের প্রথম ছাত্রছাত্রীদের মাঝে সাংবাদিকদের নিয়ে বই বিতরন করেন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক।
ঠিকাদার খোরশেদের নির্দেশে আমানউল্লার বৃক্ষ নিধন সাইফুল ইসলাম: বান্দরবান জেলা প্রতিনিধি: অন্তর্র্বতী সরকারের পরিবেশ উপদেষ্টা যখন পরিবেশ রক্ষার গুরুত্ব দিয়ে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিচ্ছেন তখন পার্বত্য জেলা বান্দরবানে গ্রামীণ সড়ক সংস্কার, উন্নয়ন ও সম্প্রসারণের নামে সদর উপজেলার বান্দরবান-কেরানীহাট থেকে রেইচা-গোয়ালিয়াখোলা পর্যন্ত রাস্তার দু'পাশে থাকা হাজারের বেশি বিভিন্ন প্রজাতির গাছ কেটে ফেলা হচ্ছে। অভিযোগ উঠেছে, আমানউল্লাহ নামে স্থানীয় এক ব্যবসায়ী এসব গাছ কাটছেন। ইতোমধ্যে পাঁচ শতাধিক গাছ কাটা হয়েছে। জেলার স্থানীয় সরকার প্রকৌশল বিভাগ অফিসের তথ্যমতে, বান্দরবান স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর 'এলজিইডি' ২০২৩-২৪ অর্থ বছরে রাস্তাটি সম্প্রসারণ পূর্বক দৃঢ় ও উন্নয়নকরণ পরিকল্পনায় একটি প্রকল্প হাতে নেয়। রাস্তাটির দৈর্ঘ্য সাড়ে সাত কিলোমিটার। বর্তমানে তিনটি প্যাকেজে সড়কটি সংস্কারে ব্যয় ধরা হয়েছে ৩০ কোটি ৫০ লাখ টাকা। কিন্তু রাস্তা সংস্কার কিংবা সম্প্রসারণের কাজ শুরু হওয়ার আগেই পাঁচ শতাধিক গাছ কেটে ফেলেছে চক্রটি। গাছগুলো গোড়ালি থেকে কাটা হয়েছে। কাটার পর স্কেভেটর দিয়ে গাছের গুড়ি উপড়িয়ে ফেলে সেখানে মাটি ভরাট করে দিয়েছে, যেন গাছ কাটার পর চিহ্ন নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। রেইচা হতে গোয়ালিয়াখোলা পর্যন্ত সড়কের পাঁচ শতাধিক গাছ কাটা হয়েছে। এই এলাকাটি একাধারে পাহাড়-টিলা, সমতল কৃষিজমি এবং সাঙ্গু নদীর সঙ্গে সরাসরি সম্পৃক্ততা আছে। তাই এখানে সব ঋতুতেই ফসল ফলে। তাই সড়কের আশেপাশের এলাকাটি জেলার সর্বোচ্চ সমতল তথা কৃষিভূমির জন্য বিখ্যাত বলেই স্থানীয়দের মুখে এলাকাটি বান্দরবানে "হৃদপিন্ড" বা বান্দরবানের সবজি উৎপাদনের রাজধানী নামেও পরিচিত। এই রাস্তার দু'পাশে বেষ্টিত আছে হাজারের অধিক বিভিন্ন প্রজাতির বৃক্ষ। অভিযোগের ভিত্তিতে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, রাস্তার দু'পাশে বিশাল সমভূমি। রাস্তার দু' পাশে গাছগুলো দাঁড়িয়ে বহু বছর ধরে যেমন ছায়া দিয়ে যাচ্ছে তেমনি সমতল মাঠজুড়ে বিভিন্নধরনের শাকসবজির ক্ষেত। স্থানীয়দের ভাষ্যমতে, এর মধ্যে রাস্তার দু'পাশে থাকা গাছের মধ্যে থেকে ইতোমধ্যে পাঁচ শতাধিক গাছ কাটা হয়েছে। অনেক গাছে ডালপালা ছেটে রাখা হয়েছে। অনেক গাছের গুড়ি স্ক্যাভেটর দিয়ে উপড়িয়ে ফেলা হচ্ছে। গাছ কাটার কাজে নিয়োজিত শ্রমিক মোহাম্মদ রফিক ও নজরুল বলেন, আমাদেরকে আমানউল্লাহ আমান নামে এক ব্যবসায়ী গাছগুলো কাটার জন্য বলেছেন। আমরা চার দিন ধরে কাটছি। ৫৫-৬০টার মতো গাছ কাটতে পেরেছি। রাস্তার দু'পাশের সবকটি গাছ কাটা হবে বলে জানান তারা। গাছকাটা শ্রমিকরা আরও বলেন, আমরা দিনের বেলায় গাছের ডালপালাগুলো কেটে রাখি। রাতে এসে গাছের গোড়ালি থেকে কেটে ট্রাকে করে নিয়ে যাই। আর একদল, পরের দিন স্ক্যাভেটর দিয়ে গোঁড়ালি গুলো উপড়িয়ে ফেলে মাটিদিয়ে ভরাট করে রেখে দেয়। যেন সহজে গাছকাটার চিহ্ন বুঝতে না পারে। গোয়ালিয়া খোলা গ্রামের স্থায়ী বাসিন্দা মোহাম্মদ নুরুচ্ছফা বলেন, আমার জন্ম এবং বেড়ে ওঠা এই গ্রামেই। আমার বয়স এখন ৭০ বছর। বহুবছর ধরে দেখে আসছি রাস্তার দু'পাশে হাজারো অধিক গাছ আছে। এই গাছগুলোর বয়স সর্বনিম্ন ২৫ বছর থেকে কমপক্ষে ৬০ বছর। স্কুলের সামনে মেহগনি, শিশুগাছসহ এই রাস্তায় অনেক গাছ ছিলো জানিয়ে তিনি বলেন, এসব গাছের বয়স আমার বয়সের কাছাকাছি। কিছু গাছ আমার বয়সের চেয়েও বড়। এই রকম ২৫-৫০-৬০ বছর বয়সী হাজার হাজার গাছ ছিলো। এর আগেও অনেকবার কাটা হয়েছে। গাছ এখনো যা আছে সংখ্যায় হাজারের অধিক হবে। শুনেছি রাস্তা বড় করা হবে বলে এই গাছগুলো নাকি কেটে ফেলা হবে, শুনে খুব কষ্ট পেয়েছি। মামলা চলমান অবস্থায় গাছ কাটার বিষয়ে জানতে চাইলে আমানউল্লাহ আমান রাস্তার সম্প্রসারণের কাজে দায়িত্ব পাওয়া ঠিকাদার মোহাম্মদ খোরশেদ আলমের নির্দেশের কথা জানান। তার নির্দেশে গাছগুলো কাটছেন স্বীকার করে জানান, ২০১৮ সালে নিলামে ডাক পাওয়ার পর প্রায় ২৬০-৭০টি গাছ কেটেছিলেন। তারপর মামলা হলে আদালতের নির্দেশে গাছ কাটা বন্ধ করেছেন। আবার রাস্তার ঠিকাদার খোরশেদ আলমের নির্দেশেই গেলো ১০-১৫ দিনে ৫০-৬০ টার মতো গাছ কেটেছেন বলে জানান তিনি। এব্যাপারে বান্দরবান বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মোহাম্মদ আব্দুর রহমান বলেন, রেইচা গোয়ালিয়াখোলা রাস্তা সম্প্রসারণের জন্য রাস্তার দুই পাশের গাছ কর্তনে বাধা পেয়ে একজন আদালতে মামলা করেছেন। বাদী বনবিভাগকেও ৪ নাম্বার বিবাদী করেছেন। আদালতের নির্দেশ মোতাবেক বনবিভাগ থেকে আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করা হয়েছে। আদালত যে সিদ্ধান্ত দেবেন বনবিভাগ তা পালন করবে জানিয়ে তিনি বলেন, বান্দরবান স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর এব্যাপারে বিস্তারিত বলতে পারবে। প্রকৌশল অধিদপ্তরে যোগাযোগ করার পরামর্শ দেন তিনি। জেলার স্থানীয় সরকার প্রকৌশল বিভাগের সিনিয়র সহকারী প্রকৌশলী পারভেজ সারোয়ার হোসেন এর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এলজিইডি একটি রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান। যেহেতু রাষ্ট্রের উন্নয়নের জন্যই কাজ করে, সেহেতু রাষ্ট্র, রাষ্ট্রের জনগণ এবং পরিবেশের ক্ষতি হয় এমন কোনো কাজ "এলজিইডি" করবে না। এলজিইডি কাউকে গাছকাটা কিংবা পরিবেশ ধ্বংসের জন্য সুপারিশ বা অনুমতি প্রদান করতে পারেন না বলে জানান তিনি। সাইফুল ইসলাম: বান্দরবান জেলা প্রতিনিধি: মোবাইল নম্বর ০১৮১৮-২৭২০৯৩ তারিখ:-০৮ জানুয়ারী ২০২৫ ইং
ঠিকাদার খোরশেদের নির্দেশে আমানউল্লার বৃক্ষ নিধন
জনগনের চলাচলে আগেই ব্রীজটি নদীর গর্ভে বিলিন । মুহাম্মদ মাহবুবুল আলম : কাজীপুর থানা প্রতিনিধি। সিরাজগন্জ জেলার কাজীপুর থানার চরগিরিশ ইউনিয়নর রাজনাথপুর গ্রামের নদী পারাপারের একমাত্র ভরসা ছিল এই ব্রীজ । বিগত সরকারের আমলে ঐ এলাকার জনগনের পারাপারের সুবিধার্থ ব্রীজটি করা হয়েছিল । ঐ এলাকার জনগনের ভাগ্যের নির্মম পরিহাস এক বছর যেতে না যেতেই এবং ঠিকাদার ঠিক মত কাজ না করে বিশাল দূর্নীতির ফলে ব্রীজটি নদীর বিলীন হয়ে যায় । ফলে ঐ এলাকার লোকজনের নদীটি পারাপারের অনেক দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে । বর্তমানে ঐ এলাকার লোকজন মিলে একটি কাঠের ব্রীজ তৈরী করে জীবনের ঝুকি নিয়ে পারাপার হতে হয় । ফলে যে কোন সময় দুর্ঘনা ঘটতে পারে । তাই সরকারের কাছে এলাকা বাসীর দাবি এখানে একটি ব্রীজ নির্মান করে ঐ এলাকার লোকজনের তথা একটি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক এনং ছাত্রছাত্রীদের পারাপরের ফলে স্কুলে যাওয়া আসা সহজ হবে এবং এলাকাবাসী উপকৃত হবে বলে এলাকাবাসী মনে করে।
জনগনের চলাচলে আগেই ব্রীজটি নদীর গর্ভে বিলিন ।
জনগনের চলাচলে আগেই ব্রীজটি নদীর গর্ভে বিলিন । মুহাম্মদ মাহবুবুল আলম : কাজীপুর থানা প্রতিনিধি। সিরাজগন্জ জেলার কাজীপুর থানার চরগিরিশ ইউনিয়নর রাজনাথপুর গ্রামের নদী পারাপারের একমাত্র ভরসা ছিল এই ব্রীজ । বিগত সরকারের আমলে ঐ এলাকার জনগনের পারাপারের সুবিধার্থ ব্রীজটি করা হয়েছিল । ঐ এলাকার জনগনের ভাগ্যের নির্মম পরিহাস এক বছর যেতে না যেতেই এবং ঠিকাদার ঠিক মত কাজ না করে বিশাল দূর্নীতির ফলে ব্রীজটি নদীর বিলীন হয়ে যায় । ফলে ঐ এলাকার লোকজনের নদীটি পারাপারের অনেক দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে । বর্তমানে ঐ এলাকার লোকজন মিলে একটি কাঠের ব্রীজ তৈরী করে জীবনের ঝুকি নিয়ে পারাপার হতে হয় । ফলে যে কোন সময় দুর্ঘনা ঘটতে পারে । তাই সরকারের কাছে এলাকা বাসীর দাবি এখানে একটি ব্রীজ নির্মান করে ঐ এলাকার লোকজনের তথা একটি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক এনং ছাত্রছাত্রীদের পারাপরের ফলে স্কুলে যাওয়া আসা সহজ হবে এবং এলাকাবাসী উপকৃত হবে বলে এলাকাবাসী মনে করে।
জনগনের চলাচলে আগেই ব্রীজটি নদীর গর্ভে বিলিন ।
সম্পাদক ও প্রকাশক  মোঃ বিজয় সরকার বার্তা সম্পাদক মোসাঃ  নাসরিন আক্তার সহকারী সম্পাদকঃ মোঃ ওমর বিশ্বাস মাহাদ মোবাইল নম্বর  ০১৭৮৯৩৯০৪৭৪ ০১৬৩৮২৪৬৮৭৬
হেড অফিস ১৪ নম্বর চতরা ইউনিয়ন পীরগঞ্জ রংপুর  
© স্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২৩ দৈনিক বিজয় সংবাদ
Theme Customized By Shakil IT Park