1. admin@dailybijoysongbad.com : admin :
  2. asanurhossain23@gmail.com : Bijoy Songbad : Bijoy Songbad
রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:৩৬ অপরাহ্ন

বিবাহিত বনাম অবিবাহিত ফুটবল ম্যাচ, জয়ীরা পেলো ঘাসি

দৈনিক বিজয় সংবাদ ডেস্ক :
  • আপডেট সময় : বুধবার, ১৯ জুন, ২০২৪
  • ৫৭ বার পঠিত
বিবাহিত বনাম অবিবাহিত ফুটবল ম্যাচ, জয়ীরা পেলো ঘাসি সিঁদুর ঘোষ রাজকুমার টাংগাইল জেলা প্রতিনিধি এবারের কোরবানির ঈদ আনন্দে টাংগাইলে বিভিন্ন এলাকায় চলছে প্রীতি ফুটবল ম্যাচ। গ্রামে-গঞ্জে প্রত্যেক ঈদের সময় এ ধরনের ম্যাচ বা খেলা উপভোগ করতে জড়ো হন বিবাহিত ও অবিবাহিত দল। আর সেই কারণে খেলায় অংশ নেয়া দল দুটিকে ভাগও করা হয় ‘বিবাহিত ও অবিবাহিত’ নামে। সুমন খানের তত্ত্বাবধানে সার্বিক সহযোগিতায় আরোহা উত্তর পাড়া যুব সংঘ মঙ্গলবার (১৮জুন) বিকেলে এমন উত্তেজনাকর একটি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয় বাসাইল উপজেলার আরুহা গ্রামের মাঠে। অবিবাহিতরা ফুটবলে মাঠে লড়েছেন বিবাহিতদের সঙ্গে। বিজয়ী হয়েছে অবিবাহিতরা। টানটান উত্তেজনায় বিবাহিতদের সঙ্গে লড়াই করে ৪/৩গোলে বিজয় ছিনিয়ে এনেছেন অবাহিতরা। বিজীদের হাতে তুলে দেয়া হয় একটি ঘাসি কেনার টাকা । আরুহা গ্রামের আ: কালাম মিয়া বাড়ির পৃর্ব পাশে ধান ক্ষেতের ওই জায়গায় হয় এই ফুটবল ম্যাচ। বিবাহিত দলের নেতৃত্ব দেন৷ জুয়েল মিয়া ও সঞ্জু সরকার । তার সাথে ছিলেন , জয় সহ, ১১জন। অন্যদিকে অবিবাহিত দলে নেতৃত্বে ছিলেন সাদিক ও শুভ । সাথে খেলেন রাকিব, ও প্রান্ত,সহ ১১ জন। বিবাহিত বনাম অবিবাহিতদের এই খেলায় রেফারি ছিলেন কবির ও সাগর। গ্রামের তরুণরা আয়োজন করে এই প্রীতি ফুটবল ম্যাচের। এক গোল দিয়ে বিবাহিতদের হারিয়ে দেন অবিবাহিতরা। আর ৩ গোল দিয়েই মাঠ ছাড়তে হয় বিবাহিতদের। খোলা মাঠে ধান ক্ষেতে খেলা হলেও আয়োজনের কোনো কমতি ছিল না। মাঠের চারপাশে গ্রামের ছেলে মেয়েরাসহ দর্শকও ছিল অনেক। বিবাহিত খেলোয়াড় জুয়েল মিয়া বলেন, ঈদের আনন্দকে ভাগাভাগি করতেই আমাদের এই খেলার আয়োজন করা হয়। তিনি বলেন, আমাদের মধ্যে কেউই পেশাদার খেলোয়াড় নই, নিজেদের মধ্যে আনন্দ উপভোগ করতে এই খেলা অনুষ্ঠিত হয়।
বিবাহিত বনাম অবিবাহিত ফুটবল ম্যাচ, জয়ীরা পেলো ঘাসি সিঁদুর ঘোষ রাজকুমার টাংগাইল জেলা প্রতিনিধি এবারের কোরবানির ঈদ আনন্দে টাংগাইলে বিভিন্ন এলাকায় চলছে প্রীতি ফুটবল ম্যাচ। গ্রামে-গঞ্জে প্রত্যেক ঈদের সময় এ ধরনের ম্যাচ বা খেলা উপভোগ করতে জড়ো হন বিবাহিত ও অবিবাহিত দল। আর সেই কারণে খেলায় অংশ নেয়া দল দুটিকে ভাগও করা হয় ‘বিবাহিত ও অবিবাহিত’ নামে। সুমন খানের তত্ত্বাবধানে সার্বিক সহযোগিতায় আরোহা উত্তর পাড়া যুব সংঘ মঙ্গলবার (১৮জুন) বিকেলে এমন উত্তেজনাকর একটি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয় বাসাইল উপজেলার আরুহা গ্রামের মাঠে। অবিবাহিতরা ফুটবলে মাঠে লড়েছেন বিবাহিতদের সঙ্গে। বিজয়ী হয়েছে অবিবাহিতরা। টানটান উত্তেজনায় বিবাহিতদের সঙ্গে লড়াই করে ৪/৩গোলে বিজয় ছিনিয়ে এনেছেন অবাহিতরা। বিজীদের হাতে তুলে দেয়া হয় একটি ঘাসি কেনার টাকা । আরুহা গ্রামের আ: কালাম মিয়া বাড়ির পৃর্ব পাশে ধান ক্ষেতের ওই জায়গায় হয় এই ফুটবল ম্যাচ। বিবাহিত দলের নেতৃত্ব দেন৷ জুয়েল মিয়া ও সঞ্জু সরকার । তার সাথে ছিলেন , জয় সহ, ১১জন। অন্যদিকে অবিবাহিত দলে নেতৃত্বে ছিলেন সাদিক ও শুভ । সাথে খেলেন রাকিব, ও প্রান্ত,সহ ১১ জন। বিবাহিত বনাম অবিবাহিতদের এই খেলায় রেফারি ছিলেন কবির ও সাগর। গ্রামের তরুণরা আয়োজন করে এই প্রীতি ফুটবল ম্যাচের। এক গোল দিয়ে বিবাহিতদের হারিয়ে দেন অবিবাহিতরা। আর ৩ গোল দিয়েই মাঠ ছাড়তে হয় বিবাহিতদের। খোলা মাঠে ধান ক্ষেতে খেলা হলেও আয়োজনের কোনো কমতি ছিল না। মাঠের চারপাশে গ্রামের ছেলে মেয়েরাসহ দর্শকও ছিল অনেক। বিবাহিত খেলোয়াড় জুয়েল মিয়া বলেন, ঈদের আনন্দকে ভাগাভাগি করতেই আমাদের এই খেলার আয়োজন করা হয়। তিনি বলেন, আমাদের মধ্যে কেউই পেশাদার খেলোয়াড় নই, নিজেদের মধ্যে আনন্দ উপভোগ করতে এই খেলা অনুষ্ঠিত হয়।
বিবাহিত বনাম অবিবাহিত ফুটবল ম্যাচ, জয়ীরা পেলো ঘাসিসিঁদুর ঘোষ রাজকুমার 
টাংগাইল জেলা প্রতিনিধি

এবারের কোরবানির  ঈদ আনন্দে টাংগাইলে  বিভিন্ন এলাকায় চলছে  প্রীতি ফুটবল ম্যাচ। গ্রামে-গঞ্জে প্রত্যেক  ঈদের সময় এ ধরনের ম্যাচ বা খেলা উপভোগ করতে জড়ো হন বিবাহিত ও অবিবাহিত দল। আর সেই কারণে খেলায় অংশ নেয়া দল দুটিকে ভাগও করা হয় ‘বিবাহিত ও অবিবাহিত’ নামে।

সুমন খানের তত্ত্বাবধানে সার্বিক সহযোগিতায় আরোহা উত্তর পাড়া যুব সংঘ 
মঙ্গলবার (১৮জুন)  বিকেলে এমন উত্তেজনাকর একটি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয় বাসাইল উপজেলার আরুহা গ্রামের মাঠে। অবিবাহিতরা ফুটবলে মাঠে লড়েছেন বিবাহিতদের সঙ্গে। বিজয়ী হয়েছে অবিবাহিতরা। 

টানটান উত্তেজনায় বিবাহিতদের সঙ্গে লড়াই করে ৪/৩গোলে  বিজয় ছিনিয়ে এনেছেন অবাহিতরা। বিজীদের হাতে তুলে দেয়া হয় একটি ঘাসি কেনার টাকা ।  

আরুহা গ্রামের আ: কালাম মিয়া বাড়ির পৃর্ব পাশে ধান ক্ষেতের ওই জায়গায় হয় এই ফুটবল ম্যাচ।

বিবাহিত দলের নেতৃত্ব দেন৷   জুয়েল মিয়া ও সঞ্জু সরকার
 । তার সাথে ছিলেন , জয় সহ,  ১১জন। অন্যদিকে অবিবাহিত দলে নেতৃত্বে ছিলেন সাদিক  ও শুভ । সাথে খেলেন রাকিব, ও প্রান্ত,সহ ১১ জন। বিবাহিত বনাম অবিবাহিতদের এই খেলায় রেফারি ছিলেন কবির ও সাগর। 

গ্রামের তরুণরা আয়োজন করে এই প্রীতি ফুটবল ম্যাচের।  এক  গোল দিয়ে বিবাহিতদের হারিয়ে দেন অবিবাহিতরা।  আর  ৩ গোল দিয়েই মাঠ ছাড়তে হয় বিবাহিতদের। 

খোলা মাঠে ধান ক্ষেতে খেলা হলেও আয়োজনের কোনো কমতি ছিল না। মাঠের  চারপাশে গ্রামের ছেলে মেয়েরাসহ দর্শকও ছিল অনেক।  

বিবাহিত খেলোয়াড় জুয়েল মিয়া  বলেন, ঈদের আনন্দকে ভাগাভাগি করতেই আমাদের এই খেলার আয়োজন করা হয়। তিনি বলেন, আমাদের মধ্যে  কেউই পেশাদার খেলোয়াড় নই, নিজেদের মধ্যে আনন্দ উপভোগ করতে এই খেলা অনুষ্ঠিত হয়।

বিবাহিত বনাম অবিবাহিত ফুটবল ম্যাচ, জয়ীরা পেলো ঘাসি
সিঁদুর ঘোষ রাজকুমার
টাংগাইল জেলা প্রতিনিধি
এবারের কোরবানির ঈদ আনন্দে টাংগাইলে বিভিন্ন এলাকায় চলছে প্রীতি ফুটবল ম্যাচ। গ্রামে-গঞ্জে প্রত্যেক ঈদের সময় এ ধরনের ম্যাচ বা খেলা উপভোগ করতে জড়ো হন বিবাহিত ও অবিবাহিত দল। আর সেই কারণে খেলায় অংশ নেয়া দল দুটিকে ভাগও করা হয় ‘বিবাহিত ও অবিবাহিত’ নামে।
সুমন খানের তত্ত্বাবধানে সার্বিক সহযোগিতায় আরোহা উত্তর পাড়া যুব সংঘ
মঙ্গলবার (১৮জুন) বিকেলে এমন উত্তেজনাকর একটি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয় বাসাইল উপজেলার আরুহা গ্রামের মাঠে। অবিবাহিতরা ফুটবলে মাঠে লড়েছেন বিবাহিতদের সঙ্গে। বিজয়ী হয়েছে অবিবাহিতরা।
টানটান উত্তেজনায় বিবাহিতদের সঙ্গে লড়াই করে ৪/৩গোলে বিজয় ছিনিয়ে এনেছেন অবাহিতরা। বিজীদের হাতে তুলে দেয়া হয় একটি ঘাসি কেনার টাকা ।
আরুহা গ্রামের আ: কালাম মিয়া বাড়ির পৃর্ব পাশে ধান ক্ষেতের ওই জায়গায় হয় এই ফুটবল ম্যাচ।
বিবাহিত দলের নেতৃত্ব দেন৷ জুয়েল মিয়া ও সঞ্জু সরকার
। তার সাথে ছিলেন , জয় সহ, ১১জন। অন্যদিকে অবিবাহিত দলে নেতৃত্বে ছিলেন সাদিক ও শুভ । সাথে খেলেন রাকিব, ও প্রান্ত,সহ ১১ জন। বিবাহিত বনাম অবিবাহিতদের এই খেলায় রেফারি ছিলেন কবির ও সাগর।
গ্রামের তরুণরা আয়োজন করে এই প্রীতি ফুটবল ম্যাচের। এক গোল দিয়ে বিবাহিতদের হারিয়ে দেন অবিবাহিতরা। আর ৩ গোল দিয়েই মাঠ ছাড়তে হয় বিবাহিতদের।
খোলা মাঠে ধান ক্ষেতে খেলা হলেও আয়োজনের কোনো কমতি ছিল না। মাঠের চারপাশে গ্রামের ছেলে মেয়েরাসহ দর্শকও ছিল অনেক।
বিবাহিত খেলোয়াড় জুয়েল মিয়া বলেন, ঈদের আনন্দকে ভাগাভাগি করতেই আমাদের এই খেলার আয়োজন করা হয়। তিনি বলেন, আমাদের মধ্যে কেউই পেশাদার খেলোয়াড় নই, নিজেদের মধ্যে আনন্দ উপভোগ করতে এই খেলা অনুষ্ঠিত হয়।

Facebook Comments Box
এই ক্যাটাগরির আরও খবর