নরসিংদী পৌর ভূমি অফিসের অফিস সহায়ক মহসিন এর বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ
বিশেষ প্রতিনিধি,
নরসিংদী সদর উপজেলার মাধবদী, পাইকারচর ইউনিয়নের এক ব্যক্তি তার নিজ জমি মিসকেসের মাধ্যমে বিবিধ প্রতিকার প্রদানের জন্য পৌর ভূমি অফিসের হেল্প ডেক্স অফিস সহায়ক মহসিনের শরণাপন্ন হলে, মহসিন দশ হাজার টাকা দাবি করে। মিসকেস প্রতিকারের জন্য সময় লাগবে তিন মাস। প্রথমে অগ্রিম পাঁচ হাজার, পরবর্তীতে মিসকেস প্রতিকার এর কপি হাতে দিলে, দিতে হবে পাঁচ হাজার টাকা। দুইবারে সর্বমোট ১০ হাজার টাকা দাবি করলে, সহজ সরল সেবা গ্রহীতা ব্যক্তি কোন উপায়ান্তর না পেয়ে মহসিনের প্রস্তাবে রাজি হয়। এ মর্মে
মহসিনকে জমির কাগজপত্র সহ পাঁচ হাজার টাকা দেয় বলে ভুক্তভোগী সংবাদ কর্মীকে বলেন। এ বিষয়ে সংবাদ কর্মীগণ মহাসিনকে জিজ্ঞাসাবাদ করলে তিনি সাংবাদিকদেরকে ঘুষ দেয়ার প্রস্তাব দেয়। সাংবাদিকগণ মহসিনের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে চলে আসে। সম্প্রতি নরসিংদী পৌর ভূমি অফিসটি মহাসিন এর মত দুর্নীতিবাজদের জন্য দুর্নীতির আখড়ায় পরিনত হয়েছে। সেবা গ্রহীতারা এখানে এসে প্রতিনিয়ত নানা হয়রানির শিকার হচ্ছে বলে একাধিক ভুক্তভোগীরা জানান। পৌর ভূমির অফিস সহায়ক মহসিন দালালী করে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে তাদের বিরুদ্ধে। তারা অফিস সহায়ক নামে, সিটিজেন চার্টার ফি বহির্ভূত ও সরকারী বিধি লংঘন করে আসছে বলে জানা যায়। মহসিন, সেবা গ্রহীতাদের জিম্মি করে, নিয়মের বাইরে অতিরিক্ত টাকা আদায় করে ভূমি অফিসকে নানা বিতর্কিত করে ফেলেছে একাধিক সূত্রে জানা যায়- জমিজমা সংক্রান্ত নানা কাজে আসা সেবা গ্রহীতারা তার নিকট নানা হয়রানির শিকার হচ্ছেন। টাকার বিনিময়ে অসম্ভব কাজকে সম্ভব করাই তার কাজ। টাকা ছাড়া ফাইল নড়েনা এবং সেবা গ্রহিতাদের জরুরী কাগজপত্র গুম ও বিভিন্ন হয়রানির অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে। গত ১৮ ডিসেম্বর ২০২৪ রোজ বুধবার সন্ধ্যা ৭.০০ ঘটিকায় নরসিংদী পৌর ভূমি অফিস কার্যালয়ে এক বিদায় অনুষ্ঠানে- মোঃ সাইফুল ইসলাম সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার আসমা সুলতানা নাসরীন মহোদয়কে, মহসিন এর দূর্নীতির বিষয় গুলো সাংবাদিকগণ অবগত করতে চাইলে, পৌর ভূমি অফিসের কর্মকর্তাগন সাংবাদিকদের তাড়িয়ে দেন এবং অফিস সহায়ক মহসিন বলেন, আমার বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ এসিল্যান্ডের নিকট জানালে আমার কিছু যায় আসে না। এ নিয়ে ভুক্তভোগী গ্রহীতাগণ জানান-তাদের মত দুর্নীতিবাজদের কাছে মানুষ বিভিন্ন হয়রানি হতে হচ্ছে। টাকা ছাড়া কোন সেবা দিচ্ছে না তারা। সরকারী বিধি লংঘন করে, সেবা গ্রহীতাদের জিম্মি করে আসছে। পৌর ভূমি অফিসে এ ধরনের অনিয়মের দ্রুত উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের পদক্ষেপ গ্রহনের দাবি করেছেন সেবা গ্রহীতাগন।
নরসিংদী পৌর ভূমি অফিসের অফিস সহায়ক মহসিন এর বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ
বিশেষ প্রতিনিধি,
নরসিংদী সদর উপজেলার মাধবদী, পাইকারচর ইউনিয়নের এক ব্যক্তি তার নিজ জমি মিসকেসের মাধ্যমে বিবিধ প্রতিকার প্রদানের জন্য পৌর ভূমি অফিসের হেল্প ডেক্স অফিস সহায়ক মহসিনের শরণাপন্ন হলে, মহসিন দশ হাজার টাকা দাবি করে। মিসকেস প্রতিকারের জন্য সময় লাগবে তিন মাস। প্রথমে অগ্রিম পাঁচ হাজার, পরবর্তীতে মিসকেস প্রতিকার এর কপি হাতে দিলে, দিতে হবে পাঁচ হাজার টাকা। দুইবারে সর্বমোট ১০ হাজার টাকা দাবি করলে, সহজ সরল সেবা গ্রহীতা ব্যক্তি কোন উপায়ান্তর না পেয়ে মহসিনের প্রস্তাবে রাজি হয়। এ মর্মে
মহসিনকে জমির কাগজপত্র সহ পাঁচ হাজার টাকা দেয় বলে ভুক্তভোগী সংবাদ কর্মীকে বলেন। এ বিষয়ে সংবাদ কর্মীগণ মহাসিনকে জিজ্ঞাসাবাদ করলে তিনি সাংবাদিকদেরকে ঘুষ দেয়ার প্রস্তাব দেয়। সাংবাদিকগণ মহসিনের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে চলে আসে। সম্প্রতি নরসিংদী পৌর ভূমি অফিসটি মহাসিন এর মত দুর্নীতিবাজদের জন্য দুর্নীতির আখড়ায় পরিনত হয়েছে। সেবা গ্রহীতারা এখানে এসে প্রতিনিয়ত নানা হয়রানির শিকার হচ্ছে বলে একাধিক ভুক্তভোগীরা জানান। পৌর ভূমির অফিস সহায়ক মহসিন দালালী করে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে তাদের বিরুদ্ধে। তারা অফিস সহায়ক নামে, সিটিজেন চার্টার ফি বহির্ভূত ও সরকারী বিধি লংঘন করে আসছে বলে জানা যায়। মহসিন, সেবা গ্রহীতাদের জিম্মি করে, নিয়মের বাইরে অতিরিক্ত টাকা আদায় করে ভূমি অফিসকে নানা বিতর্কিত করে ফেলেছে একাধিক সূত্রে জানা যায়- জমিজমা সংক্রান্ত নানা কাজে আসা সেবা গ্রহীতারা তার নিকট নানা হয়রানির শিকার হচ্ছেন। টাকার বিনিময়ে অসম্ভব কাজকে সম্ভব করাই তার কাজ। টাকা ছাড়া ফাইল নড়েনা এবং সেবা গ্রহিতাদের জরুরী কাগজপত্র গুম ও বিভিন্ন হয়রানির অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে। গত ১৮ ডিসেম্বর ২০২৪ রোজ বুধবার সন্ধ্যা ৭.০০ ঘটিকায় নরসিংদী পৌর ভূমি অফিস কার্যালয়ে এক বিদায় অনুষ্ঠানে- মোঃ সাইফুল ইসলাম সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার আসমা সুলতানা নাসরীন মহোদয়কে, মহসিন এর দূর্নীতির বিষয় গুলো সাংবাদিকগণ অবগত করতে চাইলে, পৌর ভূমি অফিসের কর্মকর্তাগন সাংবাদিকদের তাড়িয়ে দেন এবং অফিস সহায়ক মহসিন বলেন, আমার বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ এসিল্যান্ডের নিকট জানালে আমার কিছু যায় আসে না। এ নিয়ে ভুক্তভোগী গ্রহীতাগণ জানান-তাদের মত দুর্নীতিবাজদের কাছে মানুষ বিভিন্ন হয়রানি হতে হচ্ছে। টাকা ছাড়া কোন সেবা দিচ্ছে না তারা। সরকারী বিধি লংঘন করে, সেবা গ্রহীতাদের জিম্মি করে আসছে। পৌর ভূমি অফিসে এ ধরনের অনিয়মের দ্রুত উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের পদক্ষেপ গ্রহনের দাবি করেছেন সেবা গ্রহীতাগন।